ভূত মায়ের কাছে ছেলেকে৷ চাইছে কেন?
মাঃ বাবা রতন তোমাকে মন দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। আমরা মূর্খসুর্খ মানুষ। আমাদের দিন কোন রকমভাবে পার হয়ে গেছে। কিন্তুু তোমরা স্মার্ট বাংলাদেশের মানুষ। তাই তোমাদেরকে ভালো করে পড়াশোনা করে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। সেই সাথে ভালো জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
তুমি বড় হলে তোমাকে আমি ডাক্তার বানাবো। এতে করে আমার যতো কষ্টই হোক না কেন আমি তোমাকে পড়াশোনা করাবো।
আমাদের গ্রামে অনেক গরীব মানুষ আছে।যারা টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারে না এমনকি হসপিটাল অনেক আমাদের গ্রাম থেকে অনেক দূরে শহরে। অসুস্থ রোগীকে হসপিটালে নিয়ে যেতে যেতে মারা যায়। তাই আমি চিন্তা করেছি তোমাকে ডাক্তার বানিয়ে আমাদের গ্রামে রেখে দিব।তুমি ডাক্তার হয়ে আমাদের গ্রামের মানুষদেরকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা করাবে।তাহলে আমাদের গ্রামের মানুষ গুলো অনেক রোগ থেকে রক্ষা পাবে সাথে চিকিৎসাও।
দিন দিন টাইফেড,জ্বর, সর্দি, কাঁশি,করোনা রোগসহ আরও অনেক গুলো নতুন নতুন মরনশীল রোগ তৈরি হয়েছে। যা আমাদের সবার জন্য ক্ষতিকর। তোমার
বাবা-মা হয়ে আমরা পরিচয় দিতে পারবো।
দেখো বাবা আমি তোমার মা! সারাদিন কাজ করে কোন সম্মান পাই না।কিন্তুু তুমি ডাক্তার হলে শেষ বয়সে হলেও একটু সম্মান নিয়ে মরতে তো পারবো এটাই অনেক।
ভূতঃ কিরে রহিমা তোর ছেলেটা তো বড়োই হয়ে গেছে রে।
তোর ছেলেকে আমাকে দিয়ে দে।দেখবি আমি তাকে অনেক আদর-যত্ন করে রাখবো!
কী হবে ডাক্তার হয়ে?
ডাক্তারেরা মানুষের জীবন নিয়ে খেলা করে।
তাছাড়া সবাই ভালো করে পড়াশোনা করে কি হবে।
এমনিতেই দেশে স্মার্ট মূর্খের অভাব নেই রে।
আপনারা এখন থেকে আমার এই ওয়েব সাইটে নতুন নতুন গল্প লেখা পাবেন। এই গল্প গুলো দিয়ে আপনারা কার্টুন ভিডিও তৈরি করে আপনার ওয়েব সাইটে, ফেসবুক, ফেসবুক পেইজে,rumble এবং ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
তাই আর দেরি না করে আজকে থেকে কাজ শুরু করে দেন।
এমন আরও কিছু কার্টুন ভিডিও তৈরি করার জন্য নতুন নতুন গল্প তৈরি করে দিব।
বিঃদ্রঃ এই পোস্টে দেওয়া ছবিটা আমার তৈরি করা একটা কার্টুনের ছবি।