স্মার্টফোন দিয়ে আপাতদৃষ্টিতে অনেক কাজ করা যায়। তবে ব্যবহারকারীরা অনেক ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট কিছু কাজের জন্যই স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। স্মার্টফোনে ওয়েবসাইট দেখা, ই–মেইল আদান–প্রদান, নানারকম অ্যাপ ব্যবহার করা, ভিডিও কল করা, গান শোনা, ভিডিও দেখা এবং লিখিত বার্তা পাঠানোর বাইরেও অনেক কিছু করা যায়।
মোবাইল ফোনের ভালো দিকগুলো হলো:
1. **যোগাযোগ**:
দ্রুত এবং সহজ যোগাযোগের মাধ্যম, যেকোনো সময় এবং যেকোনো জায়গায়।
2. **ইন্টারনেট অ্যাক্সেস**:
ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ এবং বিভিন্ন অনলাইন পরিষেবায় অ্যাক্সেস।
3. **মাল্টিমিডিয়া**:
ছবি তোলা, ভিডিও করা, মিউজিক শোনা এবং বিভিন্ন মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট উপভোগ।
4. **অ্যাপস**:
বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে জীবনযাত্রা সহজ এবং কার্যকর করা।
5. **নেভিগেশন**:
জিপিএস এবং ম্যাপ অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে সহজে পথ নির্দেশনা পাওয়া।
6. **মাল্টিটাস্কিং**:
একসাথে বিভিন্ন কাজ করার সুবিধা।
7. **সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম**:
ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যমে বন্ধু ও পরিবারের সাথে যুক্ত থাকা।
8. **ব্যাংকিং ও ই-কমার্স**:
অনলাইন ব্যাংকিং ও শপিং করার সুবিধা।
9. **শিক্ষা**:
অনলাইন ক্লাস, কোর্স এবং বিভিন্ন শিক্ষামূলক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে শিক্ষা গ্রহণ।
10. **বিনোদন**: গেম খেলা, মুভি দেখা এবং বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ।
এই সুবিধাগুলো মোবাইল ফোনকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ করে তুলেছে।